নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার গোগনগর ইউনিয়নের কয়লাঘাট যে স্থান প্রবিত্র ঈদ-উল আযহা উপলক্ষে বহু বছল ধরে পরিচালিত হয়েছে কোরবানির হাট। যার প্রতি বছল নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলা থেকে ইজারার মাধম্যে নিয়ে থাকেন এলাকাবাসী। কিন্তু ২০২১ সালের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে সাবেক চেয়ারম্যান এর ভাই ফজর আলী নির্বাচিত হওয়ার পর থেকেই নানা কারনে আলোচিত ইউনিয়নটি। তবে প্রতিবছরের মত এবারো কোরবানির ঈদকে কেন্দ্র করে সারা দেশের মত সৈয়দপুর কয়লা ঘাট এলাকায় আসতে শুরু করেছে গরু। তবে হাট ইজারার আগেই সেই হাটটি দখল নিতে উঠেপরে রেখেছে একটি মহল।
গোগনগর এলাকার স্থানিয় সূত্রে জানযায়, একই স্থানে দীর্ঘদিন যাতব হাট হয়ে আসছে একটি বাদশা মিয়ার নামে কিন্তু হঠাৎ করেই সেই হাটের নাম বদলে ফেলা হয়েছে রাখা হয়েছে রুবেল আহামেদ ও জসিম এর নিজস্ব ভুমি যা নিয়ে এলাকাবাসীর মাধে দেখা দিয়েছে নানা প্রশ্ন। আর এ হাট পরিচালনা নিয়ে রয়েছে এলাকাবাসীর মাঝে আতংক বিরাজ করছে। গত বছর চেয়ারম্যান ফজর আলীকে পাত্তা না ২০/২৫ লাখ টাকার হাট ৬২ লাখ ৫০ হাজার টাকা দিয়ে ইজারা নিয়েছিলো বাবু। তবে এবার সেই হাট নেওয়ার জন্য গোগনগরে বেশ কয়েকটি গ্রুর তৈরি হয়েছে। যারা কারো থেকে কেউ পিছিয়ে নেই কোন অংশে যে কোন সময় ঘটতে পারে একটি ঘটনা।
তবে গোগনগর ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ড মেম্বার রুবেল আহাম্মেদ সাবেক ৯নং ওয়ার্ড মেম্বার ও জেলা কৃষকলীগের সহ-সভাপতি প্রয়াত দৌলত হোসেন হত্যা মামলার আসামী যিনি কিছুদিন আগে জামিনে বের হয়ে আসেন ও সব কিছু তার নিয়ন্ত্রনের নেওয়ার জন্য উঠেপরে লেগেছেন। বর্তমানে কয়লাঘাট গরুর হাট পূবের মালিক এর নাম বাদ দিয়ে তার নামে নেওয়া চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে যাতে করে সরকার রাজস্ব হারাবে অনেক টাকা। আর পূবের নামে যদি হাট হয় তাহলে রাজস্ব পাবে সরকার যা দিয়ে সাধারন মানুষের কাছে আসবে ও দেশের উন্নয়ন করা সম্ভব।
যদি কয়লাঘাটের নাম পরিবর্তন করে নতুন নাম হাট দেওয়া হয় তাহলে দুইগ্ররুপে মারামারি সহ হত্যা কান্ডের মত ঘটনা ঘটতে পারে। তাই নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক এর সৃষ্টি আকর্ষন করছে সাধারন মানুষ যাতে করে ঐ হাট নিয়ে কোন ধরনের জামেলা তৈরি না হয়।
আপনার মন্তব্য প্রদান করুন...