জলাবদ্ধতার জন্য শামীম ওসমানের দুঃখ প্রকাশ
  1. rakibchowdhury877@gmail.com : Narayanganjer Kagoj : Narayanganjer Kagoj
  2. admin@narayanganjerkagoj.com : Narayanganjer Kagoj : Narayanganjer Kagoj
জলাবদ্ধতার জন্য শামীম ওসমানের দুঃখ প্রকাশ
সোমবার, ১৩ জানুয়ারী ২০২৫, ০৮:৩১ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
সিদ্ধিরগঞ্জ ৭নং ওয়ার্ডের আলোচনা সভায় শরীফ হোসেনের নেতৃত্বে যোগদান ফতুল্লায় শীতার্তদের মাঝে চাদর ও কম্বল বিতরণ শীতার্তদের মাঝে কম্বল বিতরণ করলো ‘ট্রাস্ট’ রনির শীতবস্ত্র উপহার নিয়ে অসহায় মানুষের পাশে যুবদল-ছাত্রদল দাম্পত্য কলহে স্বামীর পুরুষাঙ্গ কাটলেন দ্বিতীয় স্ত্রী আড়াইহাজারে ডাকাত সন্দেহে গণপিটুনিতে যুবক নিহত ডিবির অভিযানে ৪৬ বোতল ফেন্সিডিলসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার দৈনিক ইয়াদ পত্রিকার সম্পাদক তোফাজ্জল হোসেনের মৃত্যু, ফতুল্লা প্রেসক্লাবের শোক দৈনিক ইয়াদ পত্রিকার সম্পাদক তোফাজ্জল হোসেন আর নেই না’গঞ্জে থানা ও ফাঁড়ির ১০ ইন্সপেক্টরদের রদবদল আমলাপাড়ায় ব্যবসায়ীর ছেলের কাছে চাঁদা দাবি ও মারধর তরুণরা আগামীতে আমাদের পথপ্রদর্শন করবে : প্রধান উপদেষ্টা রূপগঞ্জে পৃথক সড়ক দূর্ঘটনায় পথচারীসহ নিহত ৩ নারায়ণগঞ্জ জেলা কৃষকদলের আহবায়ক কমিটি বিলুপ্ত ফতুল্লায় কিশোরী ধর্ষণ, অভিযুক্ত যুবক গ্রেপ্তার

জলাবদ্ধতার জন্য শামীম ওসমানের দুঃখ প্রকাশ

নারায়ণগঞ্জের কাগজ ডেস্ক
  • প্রকাশিত সময় : বৃহস্পতিবার, ৩০ মে, ২০২৪
জলাবদ্ধতার জন্য শামীম ওসমানের দুঃখ প্রকাশ

নিজ সংসদীয় এলাকা ফতুল্লায় জলাবদ্ধতার জন্য দুঃখ প্রকাশ করেছেন নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের সংসদ সদস্য শামীম ওসমান। সেইসঙ্গে নিজের টাকায় ট্রান্সফরমার কিনে পাম্প বসিয়ে কয়েকদিনের মধ্যে সমস্যা সমাধানের আশ্বাস দিয়েছেন তিনি। বুধবার (২৯ মে) বিকেলে ফতুল্লার লালপুর জলাবদ্ধতা সংলগ্ন এলাকায় গিয়ে এই আশ্বাস দেন শামীম ওসমান।

শামীম ওসমান বলেন, ‘ফতুল্লার লালপুর এলাকা ফতুল্লার হার্ট। এখানে এলাকার মানুষের কিছু ব্যর্থতা আছে। সে ব্যর্থতা হচ্ছে রাস্তা উচু, জায়গাটা নিচু। সে কারণে প্রায় তিন লক্ষ মানুষ এখানে পানিবন্দি হয়ে আছেন। গতবার আমরা জেলা পরিষদের সহায়তায় তিনটি পাম্প বসিয়েছিলাম। প্রায় অর্ধকোটি টাকার উপরে খরচ হয়েছিল। এখানে একটা টান্সফর্মার ছিল। টান্সফর্মার খুলে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। এ কারণে এবার প্রচুর পানি জমে গেছে। বাড়ি-ঘর তো রয়েছে বাথরুমের ময়লা মসজিদ-মন্দিরে গিয়ে প্রবেশ করেছে। এজন্য আমি দুঃখিত এবং লজ্জিত।’

‘আমি সাংবাদিকদের সহযোগিতা চাই। এখানে ৩১৫ কিলোওয়াটের ট্রান্সফর্মার লাগে। এটা ছিল এখানে, খুলে নেওয়া হলো কেন? এখান থেকে ৯০ লাখ টাকা বকেয়া বিল আছে। এগুলো পরিশোধ হয়নি, কে পরিশোধ করবে? ইউনিয়ন পরিষদ বা আমার পক্ষে সম্ভব নয়। ৩১৫ কিলোওয়াটের ট্রান্সফর্মার না হলে তিনটা পাম্প চালানো যাবে না’, বলেন তিনি।

নতুন ট্রান্সফর্মার নিজের টাকা কিনে দেওয়ার ঘোষণা দিয়ে এই সংসদ সদস্য বলেন, ‘পরবর্তী বিলগুলো আমরা দেওয়ার চেষ্টা করবো। তবে এই সমস্যার স্থায়ী সমাধানের জন্য এলজিআরডির সহযোগিতা লাগবে। আগামীকালের মধ্যে টান্সফর্মার কেনার জন্য টাকা দিয়ে দিচ্ছি। আশা করি আগামী দুই তিনদিনের মধ্যে পানি নামিয়ে ফেলতে পারবো।’

তিনি আরও বলেন, ‘এটা জাতির জনকের কন্যা শেখ হাসিনার সরকার। এলজিআরডিকে প্রজেক্ট দিয়েছিলাম। এলজিআরডি মন্ত্রীর কাছে হয়তো এই প্রজেক্টটা পৌঁছেনি। আমার দৃঢ় বিশ্বাস এই প্রজেক্ট ওনার কাছে গিয়ে পৌঁছলে এলাকাবাসীর এই কষ্ট দেখার পর উনি কাজটা ত্বরান্বিত করবেন। এখানে বিদ্যুতের বিল বাকি পড়ে গেছে প্রায় ৮০ থেকে ৯০ লক্ষ টাকা। আমরা চেষ্টা করবো বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ দিপু আছেন জেলা প্রশাসকের সাথে কথা বলে মওকুফ করার চেষ্টা করবো।’

এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান চন্দন শীল, ফতুল্লা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ফাইজুল ইসলাম, বক্তাবলী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শওকত আলী, মহানগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শাহ নিজাম ও ফতুল্লা থানা যুবলীগের সভাপতি মীর সোহেল প্রমুখ।

নিউজটি শেয়ার করুন :

আপনার মন্তব্য প্রদান করুন...

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..