পুলিশি হয়রানি বন্ধের দাবিতে বন্দর থানা ঘেরাও
  1. rakibchowdhury877@gmail.com : Narayanganjer Kagoj : Narayanganjer Kagoj
  2. admin@narayanganjerkagoj.com : Narayanganjer Kagoj : Narayanganjer Kagoj
পুলিশি হয়রানি বন্ধের দাবিতে বন্দর থানা ঘেরাও
বৃহস্পতিবার, ০৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৯:৩৭ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
জেলা বিএনপির আহবায়ক মামুন মাহমুদকে কুতুবপুর শ্রমিক দলের ফুলেল শুভেচ্ছা ইজিবাইকের চালকদের অবরোধে ভোগান্তিতে নগরবাসী মানুষের ভোটাধিকার এখনো প্রতিষ্ঠিত হয়নি : মামুন মাহমুদ রূপগঞ্জে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে দুই কিশোর নিহত সুপ্রিমকোর্ট প্রাঙ্গণে সাংবাদিকদের ওপর হামলা হাসিনা ও ছাত্রলীগ এখন ডেথ চ্যাপ্টার : হাসনাত আবদুল্লাহ নিজেকে ‘লক্ষ্মীপেঁচা’ বলে উপস্থাপন করলেন পরীমনি জাম্পিং করতে গিয়ে খাদে পড়লেন নোরা ফাতেহি নারায়ণগঞ্জে স্বামীর গোপনাঙ্গ কর্তন করল স্ত্রী ডাক্তারের বিরুদ্ধে অভিযোগ, ভিক্টোরিয়ায় দুদকের অভিযান সরকারি জমি দখল করে বিএনপির কার্যালয় : দুই গ্রুপের উত্তেজনা! বক্তাবলীতে দুটি অবৈধ ইটভাটা বন্ধ, ২ লক্ষ টাকা জরিমানা সোনারগাঁয়ে পুলিশের অভিযানে ডাকাত সাদ্দাম গ্রেপ্তার কাভার্ডভ্যানের চাপায় বাবা নিহত, ছেলে আহত সিদ্ধিরগঞ্জে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থীর মৃত্যু

পুলিশি হয়রানি বন্ধের দাবিতে বন্দর থানা ঘেরাও

নারায়ণগঞ্জের কাগজ ডেস্ক
  • প্রকাশিত সময় : শুক্রবার, ২৪ মে, ২০২৪
পুলিশি হয়রানি বন্ধের দাবিতে বন্দর থানা ঘেরাও

পুলিশি হয়রানি বন্ধের দাবিতে বন্দর থানা ঘেরাও করেন বন্দর ১নং খেয়াঘাট সিএনজি স্ট্যান্ডের কয়েকশ সিএনজি চালকরা। বৃহস্পতিবার সকাল ১১টা থেকে পোনে ১টা পর্যন্ত থানার ভেতরে ও থানার সামনে সড়কে অবস্থান নেন তারা।

এসময় সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। এসময় বন্দর থানার তদন্ত ওসি আবু বকর সিদ্দিক ও সিএনজি চালকদের মাঝে তর্কবিতর্ক হলে শ্রমিকরা থানার ভেতরেই উত্তেজিত হয়ে যায়। পরবর্তীতে ড্রাইভার সমিটির যুগ্ম সম্পাদক মোঃ নয়ন থানায় এসে ওসি তদন্ত আবু বকর সিদ্দিক, সেকেন্ড অফিসার সাইফুল আলম পাটোয়ারির সঙ্গে কথা বলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসে। পরে থানার অফিসার ইনচার্জ গোলাম মোস্তফার সঙ্গে শ্রমিক নেতা নয়ন সহ ড্রাইভাররা কথা বলে সমাধান করলে সিএনজি চালকরা চলে যায়।

ড্রাইভার সমিটির যুগ্ম সম্পাদক মোঃ নয়ন অভিযোগ করে বলেছেন, সিএনজির গাড়ি চালকরা তাদের জীবিকা নির্বাহের জন্য গাড়ি চালিয়ে থাকেন। পুলিশ ডিউটি করার জন্য স্ট্যান্ড থেকে প্রতিদিন একটি করে সিএনজি দিলেও ২/৩টি সিএনজি নিয়ে যায়। যার কারণে সিএনজি চালকদের ক্ষিত হচ্ছে। সেই সাথে অর্থের সমস্যা হচ্ছে। তাছাড়া মদনগঞ্জ পুলিশ ফাঁড়িতেও একটি সিএনজি দিয়ে থাকি। তাদের সাথে ৫০০ টাকার কথা থাকলেও ৩০০ টাকা বা ২০০ টাকা দিয়ে থাকে পুলিশ। গতকাল রাতে স্ট্যান্ড থেকে দুইটি সিএনজি নিয়ে গেলে একটি থানায় আটকিয়ে রাখে এবং আরেকটি দিয়ে সারারাত্র ডিউটি করায়। সিএনজি চালকরা সারা দিন ডিউটি করে রাতে আবার নাইট ডিউটির জন্য পুলিশ নিয়ে যায়।

তিনিও আরও বলেন, গতকাল রাতে বন্দর থানার দারোগা বিল্লাল আমাকে ফোন দিয়ে থানায় ডেকে হাজত খানায় ঢুকিয়ে দেয়। কোন মামলা বা ওয়ারেন্ট নেই তবুও আমাকে ২ ঘন্টা হাজতে আটকে রাখে। পরবর্তী সময়ে ওসি সাহেব আমাকে ছেড়ে দিতে বাধ্য হন। এরপরই আবারও রাতে দুইটি সিএনজি নিয়ে যায়। সকালে সিএনজি শ্রমিকেরা বিক্ষুব্ধ হয়ে আজ থানায় অবস্থান নেন। বন্দর থানা সিএনজি মালিক সমিতির দাবি পুলিশের এই অপকর্মের বিষয়টি যেনো বন্দর থানা ওসি দেখেন এবং ব্যাবস্থা নেন।

বন্দর থানার অফিসার ইনচার্জ গোলাম মোস্তফা জানান, থানা ঘেরাও করা হয়নি। সিএনজি চালকরা সকালে আসছিল তাদের কিছু দাবি দাওয়া নিয়ে। কথা বলে সমাধান করে দিয়েছি।

নিউজটি শেয়ার করুন :

আপনার মন্তব্য প্রদান করুন...

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..