একুশে বইমেলায় কবি শাহেদ কায়েসের চার বই
  1. rakibchowdhury877@gmail.com : Narayanganjer Kagoj : Narayanganjer Kagoj
  2. admin@narayanganjerkagoj.com : Narayanganjer Kagoj : Narayanganjer Kagoj
একুশে বইমেলায় কবি শাহেদ কায়েসের চার বই
শনিবার, ১৯ জুলাই ২০২৫, ০২:১৪ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
জনগণের আস্থায় বিএনপি নেতা শাহআলম শেরপুর জেল থেকে পালানো আসামী ফতুল্লায় গ্রেফতার কথাসাহিত্যিক আহমেদ রউফের যমজ দুই কন্যার এসএসসিতে সাফল্য প্রতিটি শিশুই সমান সুযোগের অধিকারী : ডিসি পূর্ব গোপালনগর একতা সংঘের উদ্যোগে শর্ট বাউন্ডারি ডিগ বল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন ১৬টি মামলায় অব্যাহতি পেলেন মাওলানা ফেরদাউসুর রহমান বক্তাবলীতে লেক পরিদর্শনে ইউএনও, গড়ে উঠবে ‘গ্রীন অ্যান্ড ক্লিন’ এলাকা নিখোঁজ মানসিক ভারসাম্যহীন যুবককে ফিরে পেতে পরিবারের আকুতি ড. ইউনূসের জন্মদিনে কেক ও ফুল পাঠালেন তারেক রহমান জলাবদ্ধতা নিরসন কার্যক্রম চলমান থাকবে : ইউএনও সদর আমেরিকায় ‘প্রিয়তমা’কে পেছনে ফেলে দ্বিতীয় ‘উৎসব’ উৎসবমুখর পরিবেশে নাভানা ভুঁইয়া কোরবানি হাটের র‌্যাফেল ড্র বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করতে যাচ্ছে ‘ওফনেক্সট’ ফতুল্লায় মামুন হত্যার বিচার সুনিশ্চিতের দাবিতে মানববন্ধন সিদ্ধিরগঞ্জে ৫ বছরের শিশু ধর্ষণের অভিযোগে যুবক আটক

একুশে বইমেলায় কবি শাহেদ কায়েসের চার বই

নারায়ণগঞ্জের কাগজ ডেস্ক
  • প্রকাশিত সময় : শুক্রবার, ২৮ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫
একুশে বইমেলায় কবি শাহেদ কায়েসের চার বই

এবারের বইমেলায় পাওয়া যাচ্ছে কবি শাহেদ কায়েসের তিনটি কবিতার বই ও একটি অনুবাদ গ্রন্থ। ‘বৈভব’ (স্টল নম্বর ৫৭৫ – ৫৭৬, সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) থেকে প্রকাশিত হয়েছে শাহেদ কায়েসের কবিতার বই ‘নৈরাজ্যবাদী হাওয়া’ এবং ফিলিস্তিনি জাতীয় কবি মাহমুদ দারবিশের কবিতার অনুবাদগ্রন্থ ‘মুক্তিকামী মানুষের কবিতা’; ‘ভাষাচিত্র’ (প্যাভিলিয়ন ১৩, সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) থেকে প্রকাশিত হয়েছে ‘স্বনির্বাচিত কবিতা’ এবং ‘ঐতিহ্য’ (প্যাভিলিয়ন ২৮, সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) থেকে প্রকাশিত হয়েছে ‘মায়াদ্বীপ’।

‘নৈরাজ্যবাদী হাওয়া’ বইটি এ বছর প্রকাশিত হয়েছে একই সময়ে ভিন্ন ভিন্ন স্থানের তিনটি প্রকাশনী থেকে― ভারতের কলকাতা থেকে ‘কবিতা আশ্রম’, আগরতলা থেকে ‘নীহারিকা’ এবং ঢাকা থেকে ‘বৈভব’ বইটি প্রকাশ করেছে।

কবি আলফ্রেড খোকন ‘নৈরাজ্যবাদী হাওয়া’ প্রসঙ্গে বলেন, “নৈরাজ্যবাদী হাওয়ায় আমাদের শাহেদ কায়েস দাঁড়ায়। তাঁর কবিতায়, প্রেম আছে, প্রলোভন আছে, দ্রোহ আছে, আছে বিদ্রোহ। আছে প্রত্যাখানের মর্ম। আছে অধর্মের ধর্মর কথা। যে কারণে সে বলতে চায় সহজিয়া প্রেমের কবিতা।

শাহেদের হাতে আরও রচিত হয় ভেদ ও অভেদের মর্ম, হৃষিপাড়ার অন্তজনের কথা, নদীর বালু লুট হয়ে যাওয়ার বেদনার মর্মব্যথা। এছাড়া, শাহেদ কায়েস বিজ্ঞানের সুগভীর ছাত্র হওয়ায় বিজ্ঞান-প্রযুক্তি ও মহাকাশবিজ্ঞানের অনেক জটিল-কুটিল বিষয় তার কবিতার অনুষঙ্গ হয়েছে, হয়েছে সম্পর্কিত। জীবন-প্রকৃতি-বিজ্ঞান, পারস্পরিক এই সম্পর্কত্রয়ের স্নেহাস্পদ সংকলনের নাম প্রযুক্তি।

প্রযুক্তির সঙ্গে জীবনের সংঘর্ষ যে অনিবার্য হয়ে উঠতে পারে, কবি শাহেদ কায়েসের কবিতা পড়লে তার স্পষ্ট আভাস আমরা পেয়ে যাব সহজেই। এটাও কবির বিশিষ্টতা। বিজ্ঞানমনস্ক শাহেদ তার পরিণত ব্যাপ্তিতে আমার কাছে শেষ পর্যন্ত দ্রোহী, রোমান্টিক এবং বৈরাগ্যের অবিমিশ্রণে এক উন্নততর যাত্রায় বিকশিত হন।

এটা বললে হয়তো অত্যুক্তি হবে না যে জগতের এক মহান বিজ্ঞানী আইনস্টাইন, জীবনের নিভৃত সমর্পণ করেছিলেন বেহালার কাছে। শাহেদ কায়েসও অনেকটা তাই— বিজ্ঞানের সুগভীর অভিনিবেশী, কবিতায় আত্মমগ্ন— মুক্তি অন্বেষী।”

নিউজটি শেয়ার করুন :

আপনার মন্তব্য প্রদান করুন...

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..