শেখ হাসিনাকে চুপ থাকার পরামর্শ ড. ইউনূসের
  1. rakibchowdhury877@gmail.com : Narayanganjer Kagoj : Narayanganjer Kagoj
  2. admin@narayanganjerkagoj.com : Narayanganjer Kagoj : Narayanganjer Kagoj
শেখ হাসিনাকে চুপ থাকার পরামর্শ ড. ইউনূসের
শনিবার, ০৭ জুন ২০২৫, ০১:১৩ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
পবিত্র ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা জানালেন মহসীন বেপারী জিয়ার শাহাদাত বার্ষিকীতে সিদ্ধিরগঞ্জে কৃষকদলের দোয়া মাহফিল পবিত্র ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা জানালেন শাহিন আহমেদ নিলয় পবিত্র ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা জানালেন রশিদ চেয়ারম্যান পবিত্র ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা জানালেন আক্তার হোসেন পবিত্র ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা জানালেন ফেরদৌস পারভেজ ডেনী পবিত্র ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা জানালেন মিজানুর রহমান মিজান পবিত্র ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা জানালেন রাশেদ বাবু আজমেরী ওসমানের ক্যাশিয়ার সন্ত্রাসী রাজুকে গ্রেপ্তারে বাধা কোথায় এতিমদের দোকান দখলের অভিযোগে আ’লীগ ক্যাডারের বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন মশিউর রহমান রনির উদ্যোগে জিয়াউর রহমানের শাহাদাৎ বার্ষিকী পালন জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাত বার্ষিকী আজ সিদ্ধিরগঞ্জে বৃদ্ধ নারী আটক, ১ কেজি গাঁজা উদ্ধার নারায়ণগঞ্জে বৈরী আবহাওয়ায় লঞ্চ চলাচল বন্ধ রিমান্ড শেষে কাশিমপুর কারাগারে আইভী

শেখ হাসিনাকে চুপ থাকার পরামর্শ ড. ইউনূসের

নারায়ণগঞ্জের কাগজ ডেস্ক
  • প্রকাশিত সময় : শুক্রবার, ৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
শেখ হাসিনাকে চুপ থাকার পরামর্শ ড. ইউনূসের

দেশ থেকে পালিয়ে যাওয়া সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতকে একহাত নিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেন, বাংলাদেশ ফেরত চাওয়ার আগ পর্যন্ত তাকে যদি ভারত রাখতে চায় তাহলে তাকে চুপ থাকতে হবে। বৃহস্পতিবার (৫ সেপ্টেম্বর) ঢাকায় নিজের সরকারি বাসভবনে ভারতীয় বার্তা সংস্থা পিটিআইয়ের সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে এই কথা জানান তিনি। খবর ইকোনমিক টাইমসের।

ড. ইউনূস বলেন, ভারতে তার অবস্থান নিয়ে কেউ স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করছে না। কারণ তাকে বিচারের আওতায় আনতে আমরা তাকে ফেরত চাই। তিনি ভারতে আছেন। মাঝে মাঝে তিনি কথা বলছেন। এটাই সমস্য সৃষ্টি করছে। যদি তিনি চুপ থাকতেন, তাহলে আমরা তাকে ভুলে যেতাম। মানুষ তাকে ভুলে যেত। তিনি তার নিজের জগতে থাকতেন। কিন্তু তিনি ভারতে বসে কথা বলছেন, নির্দেশনা দিচ্ছেন; এটা কেউই পছন্দ করছে না।

তিনি বলেন, সবাই এটা বুঝতে পারছে। আমরা বেশ দৃঢ়ভাবে বলেছি যে তার চুপ থাকা উচিত। এটি আমাদের প্রতি একটি অবন্ধুত্বপূর্ণ ইঙ্গিত; তাকে সেখানে আশ্রয় দেওয়া হয়েছে এবং তিনি সেখান থেকে প্রচার চালাচ্ছেন। এমন নয় যে তিনি স্বাভাবিকভাবে সেখানে গেছেন। গণঅভ্যুত্থান ও জনরোষের কারণে তিনি পালিয়ে গেছেন।

অন্তর্র্বতী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মূলত গত ১৩ আগস্ট হাসিনার দেওয়া বিবৃতির কথা বোঝাতে চেয়েছেন। সেই বিবৃতিতে বাংলাদেশের ‘সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড’, হত্যা ও ভাঙচুরের সঙ্গে জড়িতদের তদন্ত, চিহ্নিত ও শাস্তির আওতায় আনার দাবি জানান হাসিনা।

ড ইউনূস বলেন, হাসিনা ব্যতীত বাংলাদেশের সবাই ইসলামবাদী, ভারতকে এই ধারণা থেকে বের হতে হবে। বাংলাদেশ তাকে (হাসিনা) ফেরত আনবে। কারণ এটাই জনগণের চাওয়া।

তিনি বলেন, হ্যাঁ, তাকে ফিরিয়ে আনতে হবে। তা না হলে বাংলাদেশের মানুষ শান্তিতে থাকবে না। তিনি যে ধরনের নৃশংসতা করেছেন, তাকে এখানে সবার সামনে বিচার করতে হবে।

ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের মুখে গত ৫ আগস্ট পদত্যাগ করে ভারতে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা। তারপর থেকে তিনি সেখানে অবস্থান করছেন। প্রাথমিকভাবে তিনি অল্প সময়ের জন্য ভারতে থাকবেন বলে আশা করা হলেও এখন শোনা যাচ্ছে তার যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র ও সংযুক্ত আরব আমিরাতে আশ্রয় নেয়ার প্রচেষ্টা এখনো পর্যন্ত সফল হয়নি। ভারতে হাসিনার অব্যাহত উপস্থিতি অন্তর্র্বতী সরকারের সঙ্গে একটি শক্তিশালী সম্পর্ক গড়ে তোলার ক্ষেত্রে দিল্লির জন্য চ্যালেঞ্জ তৈরি করেছে।

নিউজটি শেয়ার করুন :

আপনার মন্তব্য প্রদান করুন...

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..