মোঃ মনির হোসেন : আদর্শিক রাজনীতি আজ বিলুপ্ত প্রায়! তোষামোদির বদৌলতে চলছে বিলবোর্ড, ব্যানার, পোস্টার, ফেস্টুন, সেলফির রাজনীতি, কে কিভাবে কত তাড়াতাড়ি নেতার কাছে যাবে সেই প্রতিযোগিতা। সংসদ সদস্য আবু
মোঃ মনির হোসেন : সমালোচকরা এত বেরসিক হলে কি আর হয়, তাহলে দেশ চলবে কি করে? কারন যারা সরকারের কল কাঠি নাড়াচাড়া করে তাদের কথাও তো ভাবতে হবে। তবে এ
রণজিৎ মোদক : “সুবচনী যে বাড়িতে যায়। সে বাড়িতে গুয়ামুরি তেল সিন্দুর পায়।” সু-মানে সুন্দর, বচন-মানে কথা। যার মুখের বাণী সুন্দর তাকে তো সবাই আদর যত্ন করবেই। মুখের ভাষা বা
রণজিৎ মোদক : “নীল নবঘনে আষাঢ় গগনে তিল ঠাঁই নাহি রে। ওগো, আজ তোরা যাস নে ঘরের বাহিরে।” কবি সবাইকে ঘরের বাহিরে যেতে বারণ করে, নিজেই শ্রাবণ দিবসে ঘরের বাহির
শুরু করা যাক প্রিয় কবি আল মাহমুদ এর একটি কবিতার মধ্য দিয়ে… আম্মা বলেন, পড়রে সোনা আব্বা বলেন মন দে; পাঠে আমার মন বসে না কাঁঠালচাঁপার গন্ধে। আমার কেবল ইচ্ছে
রণজিৎ মোদক : নদীমাতৃক বাংলাদেশে ঝড়-জলোচ্ছ্বাস বন্যার সাথে অনেক দিনের পরিচয়। মাটি আর মানুষের মন একই সূত্রে গাঁথা। সংকটে-সংগ্রামে অকুতোভয় বাঙালি। সত্তরের জলোচ্ছাস, ৮৮-৯৮ দীর্ঘায়িত ভয়াবহ বন্যা আমাদের ঘর ভাসিয়ে
রণজিৎ মোদক : রাজনীতির মত পবিত্র শব্দ রাজনৈতিক নেতাদের দ্বারাই কলুষিত হচ্ছে। সাধারণ জনমনে এত বাজে বলে এটি বিস্তার লাভ করেছে- কেউ যদি কাউকে ধোকা দেয়, আর যে ধোকার স্বীকার
রণজিৎ মোদক : তুমি কবে যাবে জানিনা। তুমি বিশ্ববাসীকে যা শিক্ষা দিলে, তা ভুলার নয়। তুমি প্রেম-প্রীতির ভালোবাসার ঘরে অবহেলা ঘৃণা মৃত্যুভয় রোপণ করেছো। রক্তের সাথে রক্তের- ভয়-ভীতির সৃষ্টি। ছুইওনা
রণজিৎ মোদক : আজ শ্রীশ্রী জগন্নাথ দেবের উল্টো রথযাত্রা। পত্র-পল্লব ছায়া শীতল গুন্ডিচা মন্দিরে বড় দাদা বলরাম ছোট বোন সুভদ্রাকে সাথে নিয়ে মাসীর বাড়ি ঐশ্বর্যময়ী শ্রীশ্রী লক্ষীদেবীর সেবা গ্রহন করেন।
রণজিৎ মোদক : বিশ্বজুড়ে আতংকের নাম হচ্ছে করোনা ভাইরাস। করোনা আক্রান্ত কোন রোগীকে তার আপনজন সেবা দেওয়াতো দূরের কথা, স্পর্শ পর্যন্ত করতে নারাজ। মরণব্যাধি করোনা ভাইরাস জেনেও নিজেদের জীবন বাঁজি