হেফাজতে ইসলামীর সাবেক অর্থ সম্পাদক মুফতি মনির হোসেন কাসেমী জামিনে মুক্তি পেয়েছেন। একাদশ জাতীয় নির্বাচনে ধানের শীষ নিয়ে নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনে নির্বাচন করেছিলেন তিনি। শুক্রবার (২৪ নভেম্বর) কাশিমপুর কারাগার থেকে মুক্তি
সরকার পতনের এক দফা আন্দোলনে নেমে একের পর মামলায় জর্জরিত নারায়ণগঞ্জে বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতারা কোনঠাসা হয়ে পড়েছে। ফলে বাড়ি-ঘর ছেড়ে তারা এখন পালিয়ে বেড়াচ্ছে। রাজপথেও রীতিমত কোনঠাসা হয়ে পড়েছে
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নারায়ণগঞ্জ-৩ আসনের জন্য রাজধানীর বঙ্গবন্ধু এভিনিউ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে দলের মনোনয়ন ফরম কিনেছেন ১৬ জন প্রার্থী। সবাই এই আসনে নৌকার প্রার্থী হতে
বিএনপির ডাকা দেশব্যাপী সর্বাত্মক হরতাল ও অবরোধে নাশকতার বিরুদ্ধে আজমেরী ওসমানের নেতৃত্বে মটর শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২৩ নভেম্বর) দুপুরে আজমেরী ওসমানের নেতৃত্বে বিএনপির ডাকা শেষ দিনের অবৈধ হরতাল-অবরোধ কর্মসুচির
নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের সংসদ সদস্য একেএম শামীম ওসমান বলেছেন, ৭ তারিখের পর আর ছাড় নাই। বাঘে ধরলে ছাড়ে, কিন্তু শেখ হাসিনা ধরলে ছাড়েন না। যারা জনগণের বুকে পেটে লাঠি মারে, আগুন
নারায়ণগঞ্জ জেলা মানে শামীম ওসমান আর শামীম ওসমান মানেই নারায়ণগঞ্জ ও নারায়ণগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগ। যার এক গর্জনে কেঁপে উঠে শত্রুরা, এক ডাকে জড়ো হয় লাখো লাখো মানুষ। তাকে দেওয়া
নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের সংসদ সদস্য শামীম ওসমান বলেছেন, ওরা দেশটা ধংস করতে চায় তাই হরতাল ডাকছে, কিন্তু হরতাল কই? হরতল কেউ মানে না। সোমবার বিকালে ফতুল্লা থানা আওয়ামী লীগের উদ্যোগে আয়োজিত
নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের সংসদ সদস্য এ কে এম শামীম ওসমান বলেন,গতকাল আমাকে ফোনে অপরিচিত নম্বর থেকে হত্যার হুমকি দেয়া হয়েছে। অপরিচিত নম্বর থেকে ফোন করো বলে- ‘তোর মৃত্যুর সময় এসে গেছে।’
বিএনপির ঢাকা অবরোধ ও সরকার পতন আন্দোলনকে আরো বেশী বেগবান করে তুলতে জেলা বিএনপির সভাপতি মোঃ গিয়াসউদ্দিন তার নিজ নির্বাচনী নারায়ণগজ-৪ আসন ফতুল্লা এবং সিদ্ধিরগঞ্জে পৃথক পৃথক দুটি আন্দোলন ও
প্রতিহিংসার রাজনীতিতে জর্জরিত নারায়ণগঞ্জ। নারায়ণগঞ্জের রাজনীতির মাঠে নিজ নিজ দলের নেতারাই এখন নিজেদের প্রতিপক্ষ। ক্ষমতাসীন দল আওয়ামীলীগ ও দীর্ঘদিন ক্ষমতার বাহিরে থাকা বিএনপির নেতাদের গ্রুপিংয়ের কারণে নারায়ণগঞ্জের রাজনীতির সেই ঐতিহ্য